Tuesday, December 17, 2019

টয়লেট


চনা এসে কয় ওরে কনা ভাই দেখ আমি নিকৃষ্ট  অতি
আসিয়াছি মুত্রের থলি হতে, টয়লেটে হইয়াছে গতি
কনা কয় বুলাইয়া পিঠে হাত, কেন কর মিছে-মিছি দুখ
রহিয়াছি উৎকৃষ্ট এই আমি, আমাতে উজ্জল তব মুখ।
মোর সাথে মিত্রতা, তব মুখ উজ্জল করিবে এ বিশ্বে
আমি গুরু তুমি রবে সাথে মোর, রইবো যুগল গুরু-শিষ্যে
সেই থেকে চনা করে কষ্ট যা, কনা শুধু আনন্দে মেতে রয় 
চনা রাধে, চনা করে সব কাজ, কনা তার ক্রেডিট টা নিজে লয়।
দিনে দিনে দিন মাস বয়ে যায়, বছর ঘুরিয়া যায় যুগ তো
চনা ভাবে তোষামোদী কতো আর? কবে এই দাস হবে মুক্ত?
খাটাইয়া নিজ মাথা বহুদিন চনা বসে বসে ভাবে  এ’মনে?
আসিয়াছি আমি এই টয়লেটে, ওই শালা হেথা এলো কেমনে?
খুলিয়াছে মাথা বহুদিন পরে, আবার না যায় সব গুলিয়ে
কোন চান্স যদি আমি ফেরদেই, ওই শালা দেবে সব ভুলিয়ে।
যেই ভাবা সেই কাজ তুরন্ত, গিয়ে হাক দিয়ে ডাকে কনা ভাই
গেলি কোথা কাছে আয় আমি আজ এই প্রশ্নেরউত্তর চাই।
 সরাসরি প্রশ্নটা কনাকেই, তুই কিসে কনা হলি বলতো
গায়ে তোর গন্ধটা চেনা চেনা! নস তুই হেগে যাওয়া মলতো?
কনা ভাবে গেল সব হায় হায়, আর তো গেলনা বুঝি লুকোনো
অনেক ভাবিয়া কনা বুঝিলো এবার, এভাবে যাবেনা আর ঠকানো।
আজ থাক এভাবেই, অন্যভাবে পরের চিন্তা হবে পরে
ভুলতে কদিন আর লাগবে চনার? তারপর হাতদুটো ধরে,  
শেষে বলে তুমি আমি আমরা, রবো মিলে এক সাথে ভাই ভাই,
সমানে সামান মোরা এখানে মোদের, এই টয়লেট ছাড়া গতি নাই।।

Monday, December 16, 2019

বৈপরীত্য


চোর আর পুলিশের সদ্ভাব?
নয় এটা এদেশেতে মিথ্যে।
খাদ্য ও বিষ এক সাথে পাই,
সদ্ভাবও সে বৈপরীত্যে।
ধর্ম ও শয়তান কাঁধে কাঁধ?
এই দেশে এইটাই রীতি।
দুই নাওয়ে পাও দেয়া কর্ম?
সে তো অংকের পরিমিতি।
খোঁজ তুমি চেতনার শরবত
পাবে জেন রাজাকার ফোটা দুই।
নতুন শারাব এলো বাজারেতে
মিশে আছে বাঙ্গালীর রক্তই।

Saturday, December 14, 2019

সাদা কালো


কালোর মাঝে নেই কোন রং, কালো শুধুই অন্ধকার।
সাদার মাঝে সব রং আছে, আছে ভালো মন্দ তার।  
কলজে সবার কালো করে, সাদা মনের হন মানুষ
নষ্ট চেতনা জীবিরা, তার টাকাতেই হন বেহুশ।
সাংস্কৃতিতে অর্থ বিলান, খুশী করেন প্রশাসন;
সমাজ-টমাজ বশ করে সব, দুহাত দিয়ে কামান ধন।
ব্যবসায়ী সে, দু-দশ টাকা করেন যদি বিনিয়োগ;
লাভ তা থেকে হতেই হবে, যে ভাবে, যে করেই হোক।
এই কথাটি সবাই জানে, টাকার ঘ্রানে যায় ভুলে;
হাতটি পাতেন সংস্কৃতজন বিবেকটা শিকেয় তুলে।
বেশী খেলেই পেট বড় হয়, এমন কথাই লোকে কয়;
সাদা মনের তার বেলায়ও, এই কথাটি মিথ্যে নয়।
সংস্কৃতি আর বাজার, সমাজ, সব পেটে তার খুশ মনে
একুশ বুঝি তার পেটে যায়, এই কথা কয় দুর্জনে।
প্রভাত ফেরীর গানে গানে যেই চেতনা রক্তে বয়
সুরশ্রষ্টা সে গানখানির, তার স্মৃতিটাও কমতো নয়!  
আমার ভাইয়ে রক্তে রেঙে যেমন একুশ অমর আজ।
আলতাফ মাহমুদের স্মৃতি রক্ষা করা মোদের কাজ।
ইতিহাস, ঐতিহ্য ছাড়া কোন জাতি ঋদ্ধ নয়
বুদ্ধিজীবি দিবসে সবার শুভবুদ্ধির হোক উদয়।

Saturday, December 7, 2019

রোগ

কেউবা ভালো বাংলা বলেন কেউ বা ভালো হিন্দি
আমি কথা বললে সবাই বলেন আমি পিন দি।
আলু-মানব, হবুরাজা, আমলা, চেয়ার কবি
এসব  নয় তো ছড়া মোটেই; গীবত নাকি সবই!
মাথা আমার গ্যাছে পুরাই নাইতো ম্যানারস মোটে
ভালো রেখে ফালতু কথা আমার মাথায় জোটে।
কল্পনা সব; নয় তেমনি,  যেমন আমি বলি।
সোজা পথটি রেখে আমি উল্টো পথে চলি
সব ঠিক-ঠাক নো প্রোবলেম, সবই যখন দেখে;
আমার জানি কেমন কেমন অন্যরকম ঠেকে।
বেশ ক’বছর থেকেই এ রোগ ভর করেছে মোরে
ঠিক করেছি নো ফেইজবুক আর্লি উঠবো ভোরে।

Tuesday, November 26, 2019

শিল্পকলা কলার চেয়ে মিষ্টি কম!



শিল্পকলা কলার চেয়ে মিষ্টি কম!
গান না শুনে, ব্রেড দিয়ে খাও আলুর দম।
ছড়ার চেয়ে ছরা দেয়া দই ভালো!
সিনেমা নয়, পপকর্নের ষ্টোভ জ্বালো।
প্রবন্ধ; সে বন্ধ শিশির চিলি সস
নাটক এখন, টক মিষ্টি তালের রস।
কবিতা? না মাখা মুড়ির হেব্বি টেষ্ট।
নৃত্য থাকুক, বাদাম ভাজিই সবার বেষ্ট।
গল্প-নভেল? ডিম ভাজিতেই সময় কম।
শিল্প থাকুক; খাবার জোগায় অরিন্দম।

Monday, November 18, 2019

হবু রাজা



হবু রাজা বলেন হেঁকে, ”দেখবি আমি এলে
মুখে কি আর বলবো তোদের দেখবি দুচোখ মেলে
মুখের কথার দাম কি আছে? দেখবি কাজে-কামে
সর্গ সুখের ঘাড়টি ধরে আনবো ধরা ধামে”

এলেন রাজা হয়ে আর বছর গেল ঘুরে
আশায় আশায় আম জনতা কাঁদে করুন সুরে।

Saturday, November 16, 2019

ম্যানেজমেন্ট


তিনি বড় অফিসার!
তার সচিব রাখে তার হয়ে, তার সব ফাইলের ভার।
দায়িত্ব কি তার?
বুঝবে দেখে দপ্তরে তার ফাইলের পাহাড়
কি কও? পেন্ডিং কেন এত?
সই করা কি যে সে ব্যাপার! ভাবতে হয় না কত?
টুপাইস ছড়াও যদি?
ভাবনা না হয় কমবে তখন, ঘুরবে মতিগতি।
ছি ছি বিবেক-টিবেক নাই?
লক্ষী এলে বিবেক মশাইর প্রান করে যাই যাই।
বাসায় কিছু জানে?
শ্রেষ্ঠ স্বামী, শ্রেষ্ঠ পিতা বলেই তাকে মানে।
জ্ঞাতি স্বজন তারাও?
পয়সা পেলে সবাই কাহিল, কেন কথা বাড়াও?
পড়শী? বুড়ো-বুড়ি?
চ্যারেটিতে এই এলাকায়, নেইতো তাহার জুড়ি ।
ধর্মালয়ে যান?
মসজিদে মন্দিরে তাহার সবচে বেশী দান।

বেশ, ম্যানেজ সকল দিক।
কারটা মারেন, কোথায় লাগে? তার কি আছে ঠিক?

তবে স্কুল কলেজ সবখানে কেন শিখাও নীতি কথা?
ম্যানেজ করাই আসল কথা, বাকী বাতুলতা।

Thursday, September 5, 2019

ভাইরাল


ভাইরাল কি যে সে জিনিস? সব কপালে মেলে?
সেই নেশাতেই আমরা সবাই যাই ডিউটি ভুলে।

কেমন হবে রোজই মেয়র রাস্তা ঝাটান যদি
রাস্তা সারার লোক যদি সব কাটেন গিয়ে নদী
পুলিশ যদি ডিউটি রেখে অনাথ খাওয়ান রোজ
ছাত্র করেন পড়া রেখে শুধুই ছবির খোঁজ?
আমলারা সব চেয়ার ছেড়ে ধর্মেতে দেন মন
ঘুষখোরেরা ঘুষ না ছেড়ে রোজই বিলান ধন?

চাকরী যা তার, যার তরে সে বেতন তোলেন মাসে
সে কাজ করেন অন্যজনে হাজার লাইকের আশে

উঠবে ছবি পোষ্ট হলেই দেখবে হাজার লোকে
এই বাঙ্গালী তাতেই খুশী ঘিলু তাদের চোখে।
অবলিগেশন, ডিউটি ভুলে চ্যারেটিতেই মাতো
এমনি করেই হুজুগেবাঙ্গাল মানুষ হলিনাতে!!

Tuesday, August 6, 2019

লেডিস এডিস



গায়ে কালো তার, ছোঁপ ছোঁপ দাগ রহিয়াছে সাদা রঙে
আছে ছোট-বড়, শুকনো বা মোটা, চলে তারা নানা ঢঙে
জন্মাইত তার লাগেনাকো মোটে, পুকুর কিংবা নালা
বোতলে বা টবে কিংবা মগেই পানি যদি থাকে ঢালা
বাগানে কিংবা বেলকুনিতে ও বাথরুমে পাকঘরে 
ফ্রিজের ট্রেতে, গেরেজে, অথবা পাশের গোয়াল ঘরে
কিছুটা অল্প পড়ে যদি থাকে স্বচ্ছ ‍ও নির্মল
প্রবলেম নাই; যাই তুমি বল; পানি বা সে হোক জল।
দিন দুই গেলে, সাবালক হলে, ঠিকঠাক সবে মিলে 
খালি ঠ্যাং আর হাতে বসে যাবে আস্ত মানুষ পেলে
গাল কান ঘাড় টার্গেট সব, শরীর পাইলে খোলা
ভুড়ি আর পিঠে বসাবে কামড়, হও যে মেয়ার পোলা!
চামে ও চিকনে দেয়া নেয়া হবে, রক্ত এবং রোগ
তাহার পরে বুঝিবে বাজান, কেমন তাহার ভোগ।
বাড়িছে তাহারা দিন যত যায়, মানুষের পাশাপাশি
তাহাদের পন কমাইতে হবে মানুষের ঠাসা ঠাসি।
মর্তে তাহারা বাঙ্গালীর চেয়ে, সাহসের সাথে চলে
এক চড়ে শেষ; তবু না পালিয়ে, বিজয়ের কথা বলে।
যত অনাচার হয়েছে, বাঙ্গালী সহিয়াছে ভয়ে ভয়ে
ছাল যা উঠুক সম্মানটুক থাকুক এ আশা লয়ে।
এসেছে তাহারা ঠুনকো শান্তি তুড়িতে উড়িয়ে দিতে
সবার প্রশ্ন কে এলো জ্বালাতে? তোষামুদে ধরনীতে?
তাহারা বলিল আমরা সে জাতি নাম আমাদের এডিস
নিরীহ ও আছে, হিংস্র তখনই; যখনই আমরা লেডিস।

Saturday, July 27, 2019

গু জব!



সবাই বলে খুব সাবধান!
কান দিওনা গুজবে
সত্যি, নাকি গুজব? আমি
বুঝবো সেটা কিভাবে?

সবাই যখন বলে, তখন
সত্যি করেই বলছে ভাই।
সত্যি মিথ্যে বোঝার আগে
প্রান বাঁচানো ফজর। তাই!
ছুটছি ভয়ে এদিক সেদিক
পালিয়ে বাঁচার নাম করে।
নিজে বেঁচে থাকলে সবাই,
বাবার নামটি নেয় পরে।

মিথ্যেবাদীর মিথ্যাচারের
ভূক্তভোগী জনগন।
রাজনীতি আর ব্যবসাতে
পকেট ফোলায় সেই কুজন !

Wednesday, July 24, 2019

অসাম্প্রদায়িক চেতনায় দুর্নীতি


যেমনি আছেন ইসরাত জাহান 
তেমনি আছেন রায়
ধর্মে-লিঙ্গে তফাত হলেও 
একই খাবার খায়।



মহাত্মা অদ্বৈত কুমার রায় (ঢাকা শিক্ষাবোর্ড) এবং ইসরাত জাহান (সাব রেজিষ্টার,আটঘরিয়া, পাবনা) স্মরন।

Wednesday, July 3, 2019

দুর্নীতি, পাপ এবং পাপী


যোগ্যতা আজ মাপার মাপার কি বাহার!
অফিস আদালতে করেন কেমন ব্যবহার?
কেমন করে টাকা মারেন, রাখেন কোথায় ভরে?
পাবলিক এলে ম্যনেজ করেন তিনি কেমন করে?
ধর্মালয়ে কেমন করে খরচ করেন কত?
দায়িত্ব যা পালন করেন; করে নিজের মত।
বেতন যা পান সবই জমে, রোজ চলে কি দিয়ে?
ডিউটি যা; সেটার সবই করেন উপরি নিয়ে।
কাজটা করেন বড় চোরের, কিন্ত নাকটা উচু!
সকলকেই ভাবেন তিনি চোরের মত নিচু।
মানুষ মাপেন টাকা দিয়ে, যোগ্যতাও টাকা।
তাহার কাছে টাকা ছাড়া এই দুনিয়া ফাঁকা।
এমন টাকার উপাসনায় আছে যারা রত
সোনার বাংলা ধ্বংশ যে আজ করছে ঘুনের মত।

ওদের কি দোষ? আমরাওতো টাকার পিছেই ধাই
টাকা আছে যার পকেটে তিনি মিয়া ভাই।
পাপকে মোরা ঘৃনা করি! পাপী? তাকে নয়
পাপীর পকেট টাকায় ভরা। ঘৃনা? তাকি হয়?
কত বড় মানুষ তিনি, সবাই তাকে জানে।
আইন, প্রশাসন, জনতারা তাকেই বড় মানে।
আমরাওতো স্কুল কলেজে এটাই শিখে বড়
পাপীকে নয়, সবাই তোমরা পাপ কে ঘৃনা কর।
কোন শালা যে এই প্রবচন খাতায় গেল লিখে
সব বাঙ্গালী মানলো এবং গেল এটা শিখে।

চিরন্তন সত্য যে নয় এই কথাটার মানে
পাপ-পুন্য অলীক বস্তু খুজিবে কোনখানে?
পাপ-পুন্যের মুল্য কিবা? কেউ যদি না করে
পাপের শাস্তি জেন সবই যাবে পাপীর ঘরে।
পুনর্বিবেচনার জন্য ভাবো আর একবার
সব প্রবচন দাবী করে যৌক্তিক ব্যাখ্যার।
বলি শোন এমনটাই উচিত ছিল হওয়া,
আজ থেকেই শুরু করি এমন করে কওয়া

পাপ কাজ ত্যাগ করো; পাপীকে ঘৃনা করো।”

Thursday, June 27, 2019

লাশ পড়েছে


এলো এলো রব আজ আকাশে বাতাসে
টাকার গন্ধ ঐ বাতাসেতে ভাসে
হাউ মাউ খাউ করে রাক্ষস সব
আনন্দে লালা ঝড়ে, চাঁপা কলরব
লাশ পড়ে গেছে ঐ রাস্তার ধারে
বীর বাঙ্গালীরা দেখে দাড়িয়ে ওপাড়ে
কি করিয়া বীর জাতি হইল যে খাসি
আজ তাহা দুরে থাক, প্রসঙ্গে আসি।
মুদ্রার সুমধুর ঠুং ঠাং সুরে
বিমোহিত রাক্ষস ঘোরে চারিধারে।
মামলায় শুরু হবে শাস্তিতে শেষ,
কতভাবে টাকা যাবে নেই তার লেশ।
ধরবে কি ধরবেনা, ধরে কি পিটাবে?
জেলে নাকি মেডিকেলে? কোথায় ঘুমাবে? কতজন ধরা হবে, কত হবে ছাড়া কতজন মা হবেন সন্তান হারা?
রিমান্ডে বাঁশ ডলা, হালকা না ভারি
হাজত; নরক বাস? নাকি হবে বাড়ি?
বাড়ির খাবার? নাকি হোটেলের যাবে
চার্জ সিট নাকি কেস ফাইনাল হবে
তদন্তে কি বেরুবে, হবে কি রিপোর্ট
সাক্ষি হাজির নাকি, মুলতুবি কোর্ট
বিচার আচার? থাক সেটা নাই বলি
রাত বিরাতে তো পথে একা একা চলি
তার ওপর ভয় আছে অবমাননার
মানুষ মরুক, এসে-যায় কি আমার?
এত এত আয়োজন যার তরে হল
ধন্যি মায়ের ছেলে, সে কি দোষী বল?
ছেড়ে দিলে সেই ছেলে হয়তো আবার
বসাবে টাকার এই মেলা বার বার।
ঘুষ দুর্নিতি? দুরঃ এই আসল কাজ
টাকাতেই সব হয় এই দেশে আজ।
নীতি নৈতিকতারা দরজার ওপাশে
অর্থ ও বিবেকের ঘৃন্য আপোষে।

Wednesday, June 26, 2019

ভেজাল বানিজ্য

সোনার দেশে 
ভেজাল মানেই বানিজ্যতে ভরা
দুটোই কামাই, 
ভেজাল দেয়া এবং ভেজাল ধরা।

টুপাইস কামায় ওরা ওরা 
আম জনতা দেখে
মনে দুঃখ ঘুচাতে 
এই ফেইজবুকেতেই লেখে।