চনা এসে কয় ওরে কনা ভাই দেখ আমি নিকৃষ্ট অতি
আসিয়াছি মুত্রের থলি হতে, টয়লেটে
হইয়াছে গতি
কনা কয় বুলাইয়া পিঠে হাত, কেন কর
মিছে-মিছি দুখ
রহিয়াছি উৎকৃষ্ট এই আমি, আমাতে
উজ্জল তব মুখ।
মোর সাথে মিত্রতা, তব মুখ উজ্জল
করিবে এ বিশ্বে
আমি গুরু তুমি রবে সাথে মোর, রইবো
যুগল গুরু-শিষ্যে
সেই থেকে চনা করে কষ্ট যা, কনা
শুধু আনন্দে মেতে রয়
চনা রাধে, চনা করে সব কাজ, কনা তার
ক্রেডিট টা নিজে লয়।
দিনে দিনে দিন মাস বয়ে যায়, বছর
ঘুরিয়া যায় যুগ তো
চনা ভাবে তোষামোদী কতো আর? কবে এই
দাস হবে মুক্ত?
খাটাইয়া নিজ মাথা বহুদিন চনা বসে
বসে ভাবে এ’মনে?
আসিয়াছি
আমি এই টয়লেটে, ওই শালা হেথা এলো কেমনে?
খুলিয়াছে মাথা বহুদিন পরে, আবার না
যায় সব গুলিয়ে
কোন চান্স যদি আমি ফেরদেই, ওই শালা
দেবে সব ভুলিয়ে।
যেই ভাবা সেই কাজ তুরন্ত, গিয়ে হাক
দিয়ে ডাকে কনা ভাই
গেলি কোথা কাছে আয় আমি আজ এই
প্রশ্নেরউত্তর চাই।
সরাসরি প্রশ্নটা কনাকেই, তুই কিসে কনা হলি বলতো
গায়ে তোর গন্ধটা চেনা চেনা! নস তুই
হেগে যাওয়া মলতো?
কনা ভাবে গেল সব হায় হায়, আর তো গেলনা
বুঝি লুকোনো
অনেক ভাবিয়া কনা বুঝিলো এবার, এভাবে
যাবেনা আর ঠকানো।
আজ থাক এভাবেই, অন্যভাবে পরের চিন্তা
হবে পরে
ভুলতে কদিন আর লাগবে চনার? তারপর
হাতদুটো ধরে,
শেষে বলে তুমি আমি আমরা, রবো মিলে এক
সাথে ভাই ভাই,
সমানে সামান মোরা এখানে মোদের, এই
টয়লেট ছাড়া গতি নাই।।