এক
পরিবার, যে যার মত সব দলেতেই আছে
ডান-বাম
বা এদিক ওদিক সবাই আছে কাছে।
যে
দল আসুক, নো প্রবলেম, ব্যবসা রবে খাড়া
কোন
চেতনা ? সে যাই হোক; কিসের এত তাড়া?
ভোটের
সময় ডুব দেয় সে, দল কি বড় ভাইয়ের চেয়ে?
মৌসুম
এলেই দুধের মাছি, চেতনায় সে ওঠে নেয়ে
হেন
চেতনা, তেন চেতনা, বাকী সবই দুর
মাসী
হলেও, গলায় তাহার মায়ের শাসন সুর।
মুক্তিযুদ্ধ
কালীন সময়, তরতাজা সে যুবক তরুন
প্রাণটি
তাহার অনেক দামী, কেমনে হারান এ প্রাণ বলুন?
তাই
সে দূরে যুদ্ধ থেকেও, দুই নৌকায় পাও
যখন
যেমন তখন তেমন, মহাজনের নাও।
বিকেল
গেলেই পিয়াজ দিয়ে হয় শুরু তার সাঁঝ
বাকী
কথা যায় না বলা, নাই বা বলি আজ
এই
সুরতেও, যায় যে হওয়া নামকরা প্লেবয়
না
দেখলে, হয়কি মালুম? দুর্জনেরা কয়।
চেয়ার
তাহার খুবই প্রিয়,পা ধরতেও এরই তরে
ছোট-বড়,
সুশীল-কুশীন, সবার কাছেই ধর্না ধরে।
চেয়ার
পেলেই রূপটি তাহার বদলে যে যায় আগের মত
সুশীল
সমাজ, সংস্কৃতির, রক্ত চোষেন পারেন যত।
শিল্পী
ছেটে কর্মী বানান, শিল্প পালায় ডরে
শিল্প,
থাকুক নাইবা থাকুক, চেয়ার যেন ভরে।
নিজেই
নিজের শিল্পামোদী, নিজেই সমালোচক
বিলোস্টান্ডর্ড!
কোন শালা কয়? চেতনা বিরোধী লোক।
শিল্প
কিংবা শিল্পীর চেয়ে কর্মী তাহার লাগে বেশী
মাথা
গুনে হয় ডোনেশন, পরে খাটবে এদের পেশী।
অনেক
দোকান একই মানুষ, খেক-শেয়ালের মত
এক
ছানা’ই উঠান নামান, পপুলেশন শত।
হাইলি
এডুকেটেড তিনি, পায়না নাগাল সার্টিফিকেট
যায়
না বলা কখন কোথায় পান যে তিনি ভোটের টিকেট।
শিল্প
সংস্কৃতির মাঝে শৈল্পিক এক ব্যবসায়ী সে
মুক্তিযুদ্ধ
আর চেতনা পুজি করেই আছেন সে যে।
বললে
যে যায় অনেক বলা আজকে নাহয় এটুক থাক
ছাই
দিয়ে তায় ধরলে সবাই, থাকবেনা রাখঢাক।।
শেষ
কথা তাই বলি, সবাই মনটি দিয়ে শোন
দুরে থাকো ভাল রবে সন্দেহ নেই কোন।
কেউ
যদি তায় ভরসা করে, ভুগবে সে জন ভুগবে
দিগন্তে
শুকতারার মত, একলা রোগে ধুঁকবে।
তারিখঃ 31.08.2015